দিন দিন তাপমাত্রা কমছে। জেঁকে বসছে শীত। আর এই শীত-ঠাণ্ডা আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি। মূলত শীতের আবহাওয়ায় সক্রিয় হয়ে ওঠে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া।
বিশেষ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে বিপদ আরো বাড়ে। তাই এই সময়ে ইমিউনিটি ঠিক রাখা জরুরি।
শীতে ডায়েটে রাখতে হবে নির্দিষ্ট কিছু খাবার। তবেই অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।

দিন দিন তাপমাত্রা কমছে। জেঁকে বসছে শীত। আর এই শীত-ঠাণ্ডা আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি। মূলত শীতের আবহাওয়ায় সক্রিয় হয়ে ওঠে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া।বিশেষ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে বিপদ আরো বাড়ে। তাই এই সময়ে ইমিউনিটি ঠিক রাখা জরুরি।
শীতে ডায়েটে রাখতে হবে নির্দিষ্ট কিছু খাবার। তবেই অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।কী সেই খাবারগুলো, তা নিয়েই আজকের প্রতিবেদন। চলুন দেখে নেওয়া যাক।
সবুজ শাক-সবজি
পালং শাক, ব্রকলির মতো সবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ ও ফাইবার সমৃদ্ধ এসব শাক-সবজি।
যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা বেশি সবুজ শাক-সবজি খান, তাদের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
আদা
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলতে আদা অত্যন্ত কার্যকর। আদায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা মেটাবলিজম উদ্দীপিত করার পাশাপাশি, অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।
তুলসী
শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতেই নয়, তুলসীর নানাবিধ গুণ রয়েছে। এটি চাপা কাশি, উদ্বেগ, ক্লান্তি, চাপ থেকেও মুক্তি দেয়। তুলসীতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য।
ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার
ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ও উপকারী বলে মনে করা হয়। শ্বেত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক ভিটামিন সি। শীতে খাবারের সঙ্গে নিয়মিত লেবু আমলকির মতো ভিটামিন সি যুক্ত খাবার রাখুন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
রসুন
সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়মিত রসুন খেতেই পারেন। এই ভেষজে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান। যার ইনফেকশন প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত রসুন খেলে বহু জটিল রোগ থেকে বাঁচা যায়।